Weekly Toronto
Advertisement
  • সর্বশেষ
  • কানাডার খবর
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশি কমিউনিটি
    • টরন্টোর খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • মতামত
  • সাহিত্য
No Result
View All Result
Weekly Toronto
  • সর্বশেষ
  • কানাডার খবর
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশি কমিউনিটি
    • টরন্টোর খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • মতামত
  • সাহিত্য
No Result
View All Result
Weekly Toronto
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

নিজ দলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা চায় না প্রধান দলগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক, সাপ্তাহিক টরন্টো by নিজস্ব প্রতিবেদক, সাপ্তাহিক টরন্টো
April 2, 2025
নিজ দলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা চায় না প্রধান দলগুলো
152
SHARES
1.9k
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

সংসদ সদস্যদের নিজ দলের বিরুদ্ধে গিয়ে অনাস্থা প্রস্তাবে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা দিতে চায় না প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো। অর্থবিল ছাড়া অন্য যেকোনো বিষয়ে সংসদের নিম্নকক্ষের সদস্যদের নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে—সংবিধান সংস্কার কমিশনের এই সুপারিশের সঙ্গে পুরোপুরি একমত নয় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি। এ তিনটি দলই চায় অর্থবিলের মতো আস্থা ভোটের ক্ষেত্রেও সংসদ সদস্যরা (এমপি) স্বাধীন থাকবেন না। এ ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদের নিজ দলের অবস্থানের পক্ষেই থাকতে হবে।

বিদ্যমান সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সংসদ সদস্যরা নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দিতে পারেন না। তাতে বলা আছে, কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি যদি ওই দল থেকে পদত্যাগ করেন বা সংসদে ওই দলের বিপক্ষে ভোট দেন, তাহলে সংসদে তাঁর আসন শূন্য হবে।

এই বিধানের ফলে সরকারের চাওয়ার বাইরে কোনো আইন বা প্রস্তাব সংসদে পাস হওয়ার সুযোগ নেই। প্রধানমন্ত্রী বা অন্য কারও বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব পাস হওয়ারও সুযোগ নেই।

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের। ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়নের সময় থেকেই অনুচ্ছেদটি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। যাঁরা এর বিপক্ষে তাঁরা বলছেন, এই অনুচ্ছেদ সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা খর্ব করে এবং প্রধানমন্ত্রীকে একচ্ছত্রভাবে ক্ষমতা দেয়। অন্যদিকে এটা রাখার পক্ষে যাঁরা, তাঁদের যুক্তি—এই বিধান বাদ দিলে সরকারের স্থিতিশীলতা থাকবে না। কিছুদিন পরপর সরকার ও সংসদ ভেঙে যেতে পারে। সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বড় ধরনের অর্থের অবৈধ লেনদেনও হতে পারে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন সংবিধান সংস্কার কমিশন সংবিধানের এই অনুচ্ছেদে পরিবর্তন আনার প্রস্তাব করেছে। তাতে বলা হয়েছে, আইনসভা হবে দুই কক্ষবিশিষ্ট। দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার বিষয়ে তাদের সুপারিশ হলো অর্থবিল ছাড়া নিম্নকক্ষের সদস্যদের তাঁদের মনোনয়নকারী দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে।

এই সুপারিশসহ পাঁচটি সংস্কার কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ ১৬৬টি সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ইতিমধ্যে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অনেকগুলো দল তাদের মতামত জানিয়েছে। শিগগিরই এই তিন দলের সঙ্গে আলাদাভাবে আলোচনা করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

কমিশনের সুপারিশের যৌক্তিকতা
সংসদ সদস্যদের দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার ক্ষমতা বাড়ানোর সুপারিশ করার পেছনে যৌক্তিকতা নিজেদের প্রতিবেদনে তুলে ধরেছিল সংবিধান সংস্কার কমিশন। সেখানে বলা হয়েছে, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংসদ সদস্যদের নিজ দলের প্রস্তাবিত যেকোনো নীতি বা সিদ্ধান্ত অকপটে মেনে নিতে বাধ্য করে। যদিও তাঁদের মতামত দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে; কিন্তু দলের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা দেওয়া হয়নি। সংবিধান দলের প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্যের নামে সংসদ সদস্যদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করতে বাধা দেয়।

কমিশন বলেছে, যদিও দলত্যাগ (ফ্লোর ক্রসিং) আটকানো ছিল এই অনুচ্ছেদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য, কার্যত এর প্রভাব এই উদ্দেশ্য ছাপিয়ে গেছে। ৭০ অনুচ্ছেদে ফ্লোর ক্রসিংয়ের বিরুদ্ধে যে বিধান, তা গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী। স্থিতিশীলতার উদ্দেশ্যে এ বিধান রাখা হলেও এটি রাজনৈতিক আলোচনা এবং দলীয় জবাবদিহিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এটি সংসদ সদস্যদের তাঁদের নির্বাচনী এলাকার স্বার্থ প্রতিনিধিত্ব করা ও স্বাধীন ইচ্ছা প্রয়োগের ক্ষমতাকে সীমিত করে ফেলে।

ভিন্ন অবস্থান দলগুলোর
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার ক্ষমতা প্রশ্নে ঐকমত্য কমিশনে দেওয়া লিখিত মতামতে বিএনপি বলেছে, সংসদে আস্থা ভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত, এমন সব বিষয়ে দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়া যাবে না। এসবের বাইরে অন্যান্য বিষয়ে সংসদ সদস্যরা স্বাধীনভাবে মতামত দিতে পারবেন।

আস্থা ভোটে স্বাধীনতা দেওয়ার বিপক্ষে যুক্তি কী—তার ব্যাখ্যায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে ১৯৫৪ সালের পর প্রায় প্রতিদিন সরকার পরিবর্তন হতো। উপমহাদেশের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও ইতিহাস পর্যালোচনা এবং অনেক বিচার–বিশ্লেষণ করে বিএনপি এই প্রস্তাব বা মতামত দিয়েছে। যাতে সরকারের একটি স্থিতিশীলতা থাকে। তাঁরা মনে করেন, দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো আস্থা ভোটের স্বাধীনতা দেওয়ার মতো উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেনি, আস্থা ভোটে স্বাধীনতা দেওয়া হলে কোনো সরকার এক থেকে দুই মাসের বেশি টিকবে না। সরকারে স্থিতিশীলতা থাকবে না।

সংবিধান সংস্কার কমিশন যখন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল, তখন জামায়াতে ইসলামী কমিশনকে দেওয়া প্রস্তাবে বলেছিল, ফ্লোর ক্রসিং এখন বন্ধ করা উচিত নয়। এটি সংসদীয় সরকারব্যবস্থা স্থিতিশীল করতে যুক্ত করা হয়েছিল। তারা এটি আরও দুই মেয়াদ পর্যন্ত রাখার পক্ষে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে দেওয়া মতামতেও অনেকটা একই বক্তব্য তুলে ধরেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা ঐকমত্য কমিশনে যে মতামত দিয়েছেন, সেখানে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। অর্থবিল, আস্থাভোটসহ কয়েকটি ক্ষেত্রে শর্ত দেওয়ার কথা তাঁরা বলেছেন। তিনি বলেন, আস্থা ভোট দলের পলিসির (নীতি) বিষয়। একজন সংসদ সদস্য দলকে প্রতিনিধিত্ব করেন। দলের পলিসির সঙ্গে সংসদ সদস্যদের একই অবস্থান থাকতে হবে। সংসদ সদস্যরা যদি প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির প্রতি অনাস্থা প্রস্তাবে দলীয় পলিসির অনুসরণ না করেন, তাহলে শৃঙ্খলা থাকবে না।

জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারীদের দল এনসিপিও অর্থবিলের পাশাপাশি দলের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোটের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকা প্রয়োজন বলে মত দিয়েছে। এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সংস্কার সমন্বয় কমিটির কো-অর্ডিনেটর সারোয়ার তুষার প্রথম আলোকে বলেন, এ ধরনের বিধান না থাকলে সংসদ সদস্যদের কেনাবেচা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সংসদ ও সরকারের স্থিতিশীলতার জন্য তাঁরা অর্থবিল ও আস্থা ভোট ছাড়া অন্য যেকোনো ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মত দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়ার কথা বলেছেন।

যেভাবে যুক্ত হয় ৭০ অনুচ্ছেদ
১৯৭২ সালে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ কীভাবে যুক্ত হয়েছিল, তার বর্ণনা পাওয়া যায় প্রয়াত অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের বিপুলা পৃথিবী বইয়ে। ১৯৭২ সালের সংবিধানের বাংলা অনুবাদ করার দায়িত্ব ছিল অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের। তিনি লিখেছেন, ‘সংবিধানের বিষয়ে পরামর্শ দিতে বঙ্গবন্ধু দুই বার ডেকে পাঠিয়েছিলেন কামালকে—সঙ্গে আমিও ছিলাম। …তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তান আমলে সরকার অস্থিতিশীল হয়েছিল মূলত পরিষদ-সদস্যদের দল বদলের ফলে কিংবা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে দলের বিপক্ষে ভোটদানের ফলে। এটা বন্ধ করা দরকার। নির্বাচিত সদস্য যদি দলের কোনো সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত না হন কিংবা কোনো ক্ষেত্রে দলের বিরুদ্ধে ভোট দেন, তাহলে তাঁর পদত্যাগ করা উচিত হবে কিংবা তাঁর সদস্যপদ চলে যাবে—এমন একটা নিয়ম করা দরকার। তবে এমন ক্ষেত্রে তিনি উপনির্বাচন বা পরবর্তী কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য হবেন না, সে ব্যবস্থাও থাকতে হবে। এই অভিপ্রায়ই সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে প্রকাশ পেয়েছিল।’

তবে গণপরিষদেই ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। আনিসুজ্জামান তাঁর বইয়ে এ বিষয়ে উল্লেখ করেছেন, (গণপরিষদ সদস্য) আ ক ম মোশাররফ হোসেন আকন্দ, আছাদুজ্জামান খান, আবদুল মুন্তাকীম চৌধুরী, হাফেজ হাবিবুর রহমান এই অনুচ্ছেদের বিরোধিতা করেছিলেন। আনিসুজ্জামান লিখেছেন, ‘৭০ অনুচ্ছেদ সম্পর্কে সবচেয়ে কড়া ভাষায় আপত্তি জানান হাফেজ হাবিবুর রহমান—তাঁর মতে, এতে দলীয় একনায়কত্বের ও দলীয় নেতার একনায়কত্বের সৃষ্টি হবে।’

Previous Post

Let’s Rally Around Dr. ASM Noorullah Tarun

Next Post

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

Next Post
অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

সর্বশেষ সংযোজন

৫ জুলাই জাতীয় কোয়ালিটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে
বাংলাদেশের খবর

৫ জুলাই জাতীয় কোয়ালিটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়
আন্তর্জাতিক

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়

টরন্টোর খবর

কানাডার সংসদ ভবনের সামনে ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বারকলিপি প্রদান

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি
english

Canadian A. League human chain and signature demanding the resignation of the interim Yunus government

ADVERTISEMENT
  • Trending
  • Comments
  • Latest
১১ বছর পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নামে হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা

১১ বছর পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নামে হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়

প্রতিহিংসাপরায়ণ ইউনূস সরকারের অধীনে যা ঘটছে তা বাংলায় ‘মোগের মুলুক’

প্রতিহিংসাপরায়ণ ইউনূস সরকারের অধীনে যা ঘটছে তা বাংলায় ‘মোগের মুলুক’

৪৫ হাজার কানাডিয়ান লেবাননে

৪৫ হাজার কানাডিয়ান লেবাননে

ফার্মাকেয়ার চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা বললেন ট্রুডো

ফার্মাকেয়ার চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা বললেন ট্রুডো

লেবাননে কানাডার ১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

লেবাননে কানাডার ১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

ফেডারেল সরকারের বাজেট ঘাটতি ৭.৩ বিলিয়ন ডলার

ফেডারেল সরকারের বাজেট ঘাটতি ৭.৩ বিলিয়ন ডলার

৫ জুলাই জাতীয় কোয়ালিটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে

৫ জুলাই জাতীয় কোয়ালিটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়

আন্তর্জাতিক আদালতে দখলদার ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়

কানাডার সংসদ ভবনের সামনে ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বারকলিপি প্রদান

অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবীতে কানাডা আ. লীগের মানববন্ধন ও স্বারকলিপি

Canadian A. League human chain and signature demanding the resignation of the interim Yunus government

Facebook Twitter

Weekly Toronto

3450 Danforth Avenue,
M1L 1E1 Toronto ON M4C 1M6
Mobile  : +1(416) 699 0900, +1(514) 992-2805

প্রধান উপদেষ্টা :
ড. মোজাম্মেল খান

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মো. আব্দুর রহিম

নির্বাহী সম্পাদক:
মো. সরওয়ার হক চৌধুরী

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

© 2024 Weekly Toronto. All rights reserved. | Team MediaTix.

No Result
View All Result
  • সর্বশেষ
  • কানাডার খবর
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশি কমিউনিটি
    • টরন্টোর খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • মতামত
  • সাহিত্য

© 2024 Weekly Toronto. All rights reserved. | Team MediaTix.